ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে একটি মাত্র আলু সংরক্ষনের জন্য সাথী হিমাগার স্থাপিত।
এই হিমাগারে ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও ইউনিয়ন গ্রাম থেকে কৃষকদের উৎপাদিত বহু সংখ্যক আলু সংরক্ষনের জন্য বুকিং শেষ হয়ে গেছে।
রোববার ২০ শে মার্চ দুপুরে ঘুঘুডারা সাথী হিমাগারের সামনে কৃষকদের বহুসংখ্যক আলু ভর্তি পিক আপ, ট্রলি, ট্রাক্টর কোল্ডষ্টোরেজে জায়গার সংকুলানের অভাবে লাইন করে দাঁড়িয়ে অপেক্ষামান দেখা গেছে।
এ বিষয়ে কৃষকরা জানায় যে, আলু তাদেরকে কতৃপক্ষ ফোনে যোগাযোগের নিয়ে আসার কথা জানায়। এখন আমরা আলু গাড়ি নিয়ে এসেছি কিন্ত ম্যানেজার এখন বলছে জায়গা নাই ফলে কৃষকরা পরেছে বিপাকে। যার দরুণে কৃষকের শত শত বস্তা আলুর গাড়ি হিমাগারের গেটের সামনে থেকে বিশ্বরোর্ডে লাইন করে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছে কখন ঢুকবে তাদের আলু।
এ ব্যাপারে সাথী হিমাগারের ম্যানেজার কামরুজ্জামানের সাথে কথা বললে তিনি জানান,কোল্ডষ্টোরে জায়গা না থাকায় আলু নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে যেসব কৃষক আলু এনেছে তাদের একটি তালিকা তৈরি করতে বলেছি সে অনুপাতে যতদুর সম্ভব নেওয়ার আমি চেষ্টা করবো।
তবে রাণীশংকৈলে আরো একটি কোল্ডষ্টোরেজ প্রয়োজন এটা যদি করা যায় তবে কৃষকের এ সমস্যা থাকবেনা আশা করি। তবে তিনি আরো বলেন যে আমরা জায়গা না থাকার কারনে মাইকিং করে দিয়েছি এরপরেও কৃষকরা মানছেনা। তবে কৃষকদের বলেন যারা আপনারা আলু আনার চেষ্টা করছেন তারা আপাতত নিয়ে আসবেন না।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।